বার্তা পরিবেশক:
মহেশখালীর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকা ভূক্ত মাদক ব্যাবসায়ী ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শরীফ বাদশার হাত ধরে কক্সবাজার ২০১৫-১৭ সালে কক্সবাজার আবাসিক হোটেলে চাকরী করতেন মহেশখালী বড় ডেইল এলাকার নাছির উদ্দিনের ছেলে জসিম উদ্দিন নাহিদ।
হোটেলে চাকরীকালীন টেকনাফের কিছু মাদক সম্রাটের সাথে তার পরিচয় হয়। জড়িয়ে যান মাদক ব্যাবসায় এরপর আর পিছু থাকাতে হয়নি। ঢাকায় মাদক পাচার করতে গিয়ে পরিচয় হয় কিছু স্বর্ণ চোরাকারবারীর সাথে। এরপর পাড়ি জমান দুবাই। দুবাই থেকে স্বর্ণ চোরাচালানের ব্যাবসা শুরু করেন তিনি।
এরপর যখন ঢাকায় নেটওয়ার্ক সৃষ্টি হয়। তখন ঢাকায় ফ্ল্যাট কিনে বসবাস শুরু করেন। এবং ঢাকায় বসে মাদক ও স্বর্ণ চোরাচালানের নিয়ন্ত্রণ শুরু করেন।
ঢাকায় থাকাকালীন কক্সবাজারের ব্যাবসা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বাহারছড়ার দুলালকে তার মাদকের সঙ্গী করে নেন। পরে দুলালের মেয়েকে বিয়ে করে তার শালাদের মাদক ও স্বর্ণ চোরাচালানের কাজ বুঝিয়ে দেন।
নিয়মিত দুবাই যাতায়াত করেন জসিম। নিজেকে প্রশাসন থেকে আড়াল করতে বেশিরভাগ ব্যাবসা তার বউয়ের নামে চালিয়ে যান জসিম।
২০২৩ সালে তার ঢাকার বাসায় অভিযান চালায় র্যাব।
টেকনাফের ইয়াবা ডন ভূট্টোর কাছ থেকে কোটি টাকার ইয়াবা এনে ৫০ লাখ টাকা দিয়ে বাকী টাকা আত্মসাত করেন। পরে বিচারে জায়গা জমির টাকার কথা বলে ২০ লাখ টাকায় বিচার শেষ হলেও তার শুশুর বাহারছড়ার দুলালের প্রভাব বিস্তার করে টাকা আর দেয়নি।
জসিম দুবাই যাওয়ার সময় ইয়াবা নিয়ে যায় পরে আসার সময় স্বর্ণের চালান নিয়ে আসে। জসিমের শালা অর্থাৎ দুলালের দুই ছেলেও মাদক নিয়ে দুবাই যান আবার আসার সময় স্বর্ণের চালান নিয়ে আসেন।
0 Comments